তনু হত্যার বিরুদ্ধে আন্দোলনঃ নির্বাচিত ইমেজ বিশ্লেষণ

রাবিয়া বসরী টুম্পা*

 

গণমাধ্যম, ফেসবুক কিংবা অনলাইন নিউজগুলোতে প্রতিনিয়তই খুন, ধর্ষণ ও নারীর প্রতি সহিংসতার নানা ধরনের খবর ছাপা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ ঘটনাগুলো সংবাদপত্রের কোন এক কোনে সংক্ষিপ্ত কলেবরে প্রচার করা হয়। গত ২০ মার্চ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ও থিয়েটার কর্মী সোহাগি জাহান তনু(১৯) ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনাটি  সাম্প্রতিক  সময়ে মিডিয়ার আলোচিত খবর এবং সেটি শিরোনামেও আসে। বাংলাদেশের মিডিয়ায় সচরাচর ধর্ষণের শিকার নারীর নাম বা ছবি প্রকাশ করা না হলেও এই খবরগুলোর ক্ষেত্রে তনুর হিজাব পরা ছবিটি ব্যবহার করা হচ্ছে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে গত কয়েকদিনে আরও কিছু ধর্ষণের খবর সংবাদপত্রে গুরুত্বের সাথে প্রচার করা হচ্ছে। যেমন, মধুপুরে বাসে গার্মেন্টস কর্মীকে ধর্ষণ এবং লক্ষ্মীপুরে দুই বোনকে একসাথে গণধর্ষন(২৯ ও ৩০ মার্চ ২০১৬, প্রথম আলো)। তার মানে কি এই যে, সারাবছর ধর্ষণ হয় না বা ধর্ষণ হলেও সে ঘটনাগুলো সংবাদপত্রের শিরোনাম হবার মত কোন ঘটনা নয়? হঠাৎ করে কেন তনু ইস্যুটি এত তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠল, যা প্রতিবাদ ও প্রতিরোধে গণআন্দোলনে রুপ নিল? মুলত তিনটি জিজ্ঞাসাকে সামনে রেখে আমি আমার এই আলোচনাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব।

প্রথমত, তনুর হিজাব পরা ছবিটি বিশেষ কোন অর্থ বহন করে কি যা আন্দোলনকে বেগবান করেছে? দ্বিতীয়ত, তনু কিভাবে আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে ‘I am Tonu’ কিংবা ‘We are Tonu’ হয়ে ওঠে? তৃতীয়ত, ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনাটি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাকে কিভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে।এই প্রশ্নগুলোর উত্তরের সন্ধানে আমি পদ্ধতিগতভাবে তনু হত্যা পরবর্তী গনমাধ্যম ও ইন্টারনেটে প্রকাশিত ছবি, আন্দোলনে ব্যবহৃত স্লোগান ও পোস্টারগুলোতে ব্যবহৃত বক্তব্যগুলো ডিসকোর্সিভভাবে বিশ্লেষণ করব। বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে, রোলা বার্থ ও স্টুয়ার্ট হলের তাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবহার করব।

 

‘তনু’ হিজাবি পর্দানশীল নারীর প্রতীক

ফটোগ্রাফিক ইমেজ একধরনের দৃশ্যপট যা বাস্তবতার বহিঃপ্রকাশ করে। ফটোগ্রাফিক ইমেজের ‘অবজেক্ট’ গুলো কিছু অর্থ বহন করে(বার্থ, ১৯৭৮)। আবার সেমিওটিক অ্যাপ্রোচে শব্দ বা ইমেজ নয়, খোদ বস্তুই অর্থ উৎপাদনে দ্যোতক হিসেবে কাজ করে। অর্থ নির্মাণ ও বার্তা বহন করে(বার্থ, ১৯৯৭)। তনু হত্যার পরবর্তী সময়ে গণমাধ্যম ও আন্দোলনের পোস্টার গুলোতে তনুর হিজাব পরা ছবিটি ব্যবহৃত হয়। ইসলাম ধর্মে প্রচলিত ডিসকোর্স হচ্ছে সেই নারীই ‘আদর্শ নারী’ যে পর্দা করে।

 

shohagi-jahan-tonu

 

পর্দা হিসেবে ‘হিজাব’, ‘নেকাব’ কিংবা ‘বোরখা’র প্রচলনই দেখা যায়। মিডিয়ায় পরিবেশিত ছবিটি ইসলামিক পর্দানশীল নারীরই রিপ্রেজেন্টেসন। তনুর হিজাব পরা ছবিটি বেশ তাৎপর্য বহন করে। এটা এক ধরনের বার্তা আমাদের সামনে নিয়ে আসে। ধর্ষণ বিষয়ে সমাজে প্রচলিত ডিসকোর্স হচ্ছে-‘মেয়েদের আচার আচরণ, পোশাক পরিচ্ছদ, চলাফেরা ক্রমশ এমন হয়ে দাঁড়াচ্ছে যে তাতে স্বাভাবিকভাবেই ছেলেদের মধ্যে যৌন ইচ্ছা জাগ্রত হয়।’প্রচলিত এই ডিসকোর্স অনুযায়ী নারীর পোশাক পরিচ্ছদও নারীর ধর্ষণের একটি কারন। তনুর হিজাব পরা ছবিটি প্রচলিত এই ডিসকোর্সকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। এই ঘটনা প্রমাণ করে যে হিজাব পরা নারীও ধর্ষণের মত পৈশাচিকতা থেকে রেহায় পায় না। ধর্ষণের ক্ষেত্রে পোশাক মূল বিষয় নয়।

 

‘We are Tonu’- পরিচিতি নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণে তনু

তনু হত্যাকাণ্ডটি কুমিল্লাসহ সারা বাংলাদেশে গণআন্দোলনে রুপ নিয়েছে। তনু হত্যাকাণ্ডটি গণআন্দোলনে রুপ নেয়ার পিছনে একটা কারন হল সে শিক্ষিত ও প্রগতিশীল নারীর প্রতিনিধিত্বকারী। সে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী এবং নাট্যকর্মী। একই সাথে সে হিজাব পরা নারী। তনুর পরিচয়ের বৈচিত্র্য সমাজে বিদ্যমান বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে শ্রেণী চেতনার জন্ম দেয়। তনু যেন হয়ে ওঠে প্রতিটি নারী, প্রতিটি শিক্ষার্থী, প্রতিটি নাট্যকর্মী ও হিজাব পরা নারী। প্রত্যেকে স্ব স্ব চেতনায় ‘I am Tonu’ হয়ে ওঠে। সহিংসতার মধ্যে দিয়ে একধরনের পরিচিতি নির্মাণ হয়(Bowman, ২০০১)। এভাবে তনুর ঘটনাটি বিভিন্ন শ্রেণির পরিচিতি নির্মাণ করে।

 

 

mxcpprotest_tonu

 

তনু হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনটি ‘We are Tonu’ ফেসবুক ইভেন্টের মাধ্যমে রাজপথে ছড়িয়ে পড়ে। প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনগুলো, গণজাগরণ মঞ্চ, সাংস্কৃতিক সংগঠন, নারী সংহতি আন্দোলন, স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ একমাস ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। ২৭ মার্চ গণজাগরণ মঞ্চ ঢাকা-কুমিল্লা রোড মার্চ এবং প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী ছাত্র ঐক্য ২৫ এপ্রিল সারাদেশে অর্ধ দিবস হরতাল পালন করে।

 

mxcptanu

 

আন্দোলনের ইমেজ গুলো লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, হিজাব ও বোরখা পরা নারীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। যা আন্দোলনকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। ‘উন্নয়ন ডিসকোর্সে’র প্রচলিত একটা দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে, ‘পর্দা নারীর পশ্চাৎপদতার কারন, পর্দানশীল নারী প্রতিবাদ করতে পারে না, দাবি তুলতে পারে না।’ খোদ তনুই প্রচলিত এই ডিসকোর্সকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। কেননা একজন পর্দানশীল নারী হয়েও তনু শিক্ষিত ও প্রগতিশীল ছিল যা প্রচলিত ডিসকোর্সে ‘সাধারণ’ পর্দানশীল নারীদের ব্যতিক্রম। আবার তনু হত্যার বিরুদ্ধে আন্দোলনে হিজাব ও বোরখা পরা নারীর অংশগ্রহণও উন্নয়ন ডিসকোর্সের ধারণাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায়।

 

mxcpTonu-1

 

 

‘ক্যান্টনমেন্ট ও জাতীয় নিরাপত্তা!’

আধুনিক রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিধানের জন্য সেনাবাহিনী অপরিহার্য, যারা দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রের জনগণের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে। তনু হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টের ভেতরেই। গণমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদগুলোর শিরোনাম ও আন্দোলনকারীদের ব্যবহৃত স্লোগান, পোস্টার ও ব্যানারে ব্যবহৃত বক্তব্য ক্যান্টনমেন্টের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে বারবার প্রশ্নবিদ্ধ করছে। ক্যান্টনমেন্ট এরিয়াতে জনসাধারণের প্রবেশ ও চলাচলে কঠিন নিয়ম কানুন রক্ষা করা হয়। এ ছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান সিসি টিভি ক্যামেরা দ্বারা নজরদারী করা হয়। কিন্তু একমাস পার হয়ে গেলেও তনু হত্যার রহস্য উন্মোচন হয় নি। তদন্ত ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়েও নানা তথ্য বিভ্রাট দেখা গেছে।

আলোচনার এ অংশে ব্যবহৃত ইমেজগুলো ছাড়াও মিডিয়াতে প্রচারিত বিভিন্ন ধরনের ইমেজ লক্ষ্য করলে দেখা যাবে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ও বিভিন্ন বয়সের নারীপুরুষ একত্রে কিছু পোস্টার, ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাড়িয়ে আছে। রোলা বার্থের(১৯৭৮) ‘The photographic message’ এর আলোচনা অনুযায়ী ছবি শুধুমাত্র কোন দৃশ্যপট নয় এই দৃশ্যপট অর্থও তৈরি করে। আপাত দৃষ্টিতে ছবিতে যা দেখা যায় তা শুধুমাত্র দৃশ্যমান অর্থ তৈরি করে তা নয় বরং অন্তর্নিহিত চর্চা, জ্ঞান এমনকি ইতিহাসকেও তুলে ধরে। তনু হত্যাকাণ্ডের পর ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের ইমেজ ও ভিডিও পাওয়া যায়। তনু হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী, নানা শ্রেণীপেশার মানুষের ইমেজগুলোতে দেখা যায় তারা বিভিন্ন স্থানে একত্রিত হয়ে দাবি জানাচ্ছে, এক্ষেত্রে ব্যবহৃত ব্যানারগুলোতে তারা কাদের পক্ষ হয়ে আন্দোলন করছে তা স্পষ্ট, কেননা ব্যানারে সংগঠকদের পরিচয় হিসেবে সংগঠনের নাম লেখা থাকে। দৃশ্যমান ইমেজটি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এতে একটি ব্যানার হাতে একদল নারী দাড়িয়ে আছে।

 

mxcp55-tonu-murder-protest-250316_0017

তাদের ব্যবহৃত ব্যানারের বক্তব্য ‘বর্ডার থেকে বেডরুম সর্বত্র নারীর নিরাপত্তা চাই। সেনানিবাসে তনুর ধর্ষক ও হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও বিচার কর।’ নারী সংহতির এই বক্তব্যটি কেবলমাত্র তনু প্রসঙ্গকে রিপ্রেজেন্ট করে না বরং দেশের সর্বত্র ঘর-বাহির, পাহাড়-সমতল ও সীমান্তে নারীর নিরাপত্তা বিধানের দাবি তুলে। যেখানে তনু হত্যা প্রসঙ্গে সরাসরি সেনানিবাসকে দায় বহন করতে বলে। অতীতেও বিভিন্ন আন্দোলনে যেমন, ১৯৯৫ সালের ২৪শে আগস্ট দিনাজপুরে তিনজন পুলিশ কর্তৃক ইয়াসমিন(১৪) ধর্ষণের শিকার হয়। আন্দোলন ব্যাপকতর হয়ে ওঠে যখন জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের উপর পুলিশি হামলায় ৭ জন নিহত হয়(২২শে আগস্ট, ২০১৫, ডেইলি স্টার)।  এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে পার্বত্য অঞ্চলে আদিবাসী নারী ধর্ষণের ঘটনায় সেনাসদস্য জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়। এসব ঘটনায় এটা স্পষ্ট যে, সেনাবাহিনী বা নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকাণ্ডের প্রতি মানুষের অনাস্থা বা অসন্তোষ রয়েছে। ফলে ক্যান্টনমেন্টের ঠিক ভিতরেই নারীর ধর্ষণের ঘটনাটির সমস্ত দায় সেনাবাহিনীর উপরই বর্তায়।

দ্বিতীয় অংশে ব্যবহৃত প্রথম ইমেজটি লক্ষ্য করলে দেখা যায় সেখানেও শিক্ষার্থীরা প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ও ব্যানার নিয়ে দাড়িয়ে মানববন্ধন করছে। প্ল্যাকার্ড ফেস্টুন নিয়ে দাড়িয়ে থাকা নারী পুরুষের মূর্তি কেবল ছবি নয়, এরা প্রতিবাদী, এদের ব্যবহৃত স্লোগানগুলো নিছকই শব্দ বা বাক্য নয়, এগুলো প্রতিবাদের ভাষা। তাদের এই প্রতিবাদ হত্যা ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে, একই সাথে পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে। এসব পোস্টারের বক্তব্যগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, ‘ধর্ষকের আবাস কবে হল সেনানিবাস’। তার মানে সেনানিবাস ধর্ষকের আবাস হয়ে উঠেছে যা কাম্য নয়। কেননা সেনাবাহিনী আমাদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে জনমনে নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি যে ক্ষোভ সুপ্ত ছিল তা প্রত্যক্ষভাবে দৃশ্যমান হয়।

(লেখায় ব্যবহৃত ইমেজগুলো ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত)

 

টিকা

১। ১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণ বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রকাশনা সংকলন ‘অশুচি’তে প্রকাশিত আনু মুহম্মদ এর লেখা ‘সাম্প্রতিক ঘটনাবলি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী আন্দোলন’- এ লেখক ধর্ষণ সম্পর্কিত প্রচলিত ডিসকোর্স তুলে ধরতে উদ্ধৃতিটি দেন।

২। প্রগতিশীল বলতে এখানে তনুর নাট্যকর্মীর পরিচয়কে বোঝানো হয়েছে। কেননা আমার মতে যে ব্যক্তি সমাজের চাপিয়ে দেয়া নিয়মনীতি থেকে বের হয়ে সমাজ বদলের চিন্তা করে সেইই প্রগতিশীল।

 

তথ্যসূত্র

Barthes, Roland. 1977. Image-Music-Text. Essays selected and translated by Stephen Heath, New York: Hill and Wang, A division of Farrar, Straus and Giroux.

Bowman, Glenn. 2001. Thinking the Unthinkable: Meditations on the Events of 11 September 2001.  Anthropology Today. XVII:6. pp. 17-19.

Hall, Stuart. 1997. Representation: Cultured Representation and Signifying Practices: SAGE publications LTD.

অশুচি. ১৯৯৯. ১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনের প্রকাশনা সংকলন. ২/১৪, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা।

গুহঠাকুরতা, মেঘনা. নারীবাদী দৃষ্টিতে ধর্ষণ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন, সমাজনিরীক্ষণ/৫৮, পৃষ্ঠা ২-৯।

মধুপুরে বাসে গার্মেন্টস কর্মীর গণধর্ষন, ২৯ মার্চ, ২০১৬, প্রথম আলো ।

লক্ষ্মীপুরে ২ বোন গণধর্ষন, ৩০ মার্চ, ২০১৬, প্রথম আলো ।

College girl Tonu raped and murdered at Comilla Cantonment, 22 March, 2016, The Daily Star.

Movement in Comilla and Roadmarch of Gonojagoron Mancha against Tonu Murdered, 27 March, 2016, The Daily Star.

Half day Hartal Tomorrow, 24 april, 2016, The Daily Start.

Remembering Yasmin, 22 August, 2015, The Daily Star. URL: http://www.thedailystar.net/in-focus/remembering-yasmin-130435

 

*রাবিয়া বসরী টুম্পা, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 



Categories: আন্দোলন বার্তা, বাংলাদেশে নারীবাদ

Tags:

Leave a Reply

Please log in using one of these methods to post your comment:

WordPress.com Logo

You are commenting using your WordPress.com account. Log Out /  Change )

Twitter picture

You are commenting using your Twitter account. Log Out /  Change )

Facebook photo

You are commenting using your Facebook account. Log Out /  Change )

Connecting to %s

%d bloggers like this: